নমস্কার। রিলায়েন্স ফাউন্ডেশন ও প্রাণী সম্পদ উন্নয়ন বিভাগ, বাঁকুড়া এর যৌথ উদ্দোগে গবাদিপশুর কৃমি দমন পদ্ধতি সম্বন্ধে তথ্য প্রদান করা হচ্ছে ।
গরুকে সময়মতো কৃমির ওষুধ দেওয়া । কৃমির ওষুধ নিয়মিত না দেওয়ার জন্য পেটের অংশ অনেক বড় হয়ে যায় এবং চামড়া রং যেটা নরম ভাব থাকবে সেটা রুক্ষভাব চলে আসে এবং চোখে পিচুটি আসবে এরা যেহেতু মাঠে চরে ঘাস খায় তার জন্য এদের শরীরে অনেক রকম কৃমি ভিতরে ঢুকে যায়। গরু বাছুর ক্ষেত্রে অনেক রকম কৃমি হয় লম্বা ক্রিমি, চ্যাপ্টা কৃমি , ফিতা কৃমি। এই কারণে কৃমির ওষুধ নিয়মিত দিতে হয়। প্রথম বাচ্চা জন্মানোর পর থেকে নয় মাস বয়স অবধি প্রতি মাসে একবার করে, নয় মাস বয়স থেকে ২ বছর বয়স অবধি প্রতি দুমাস ছাড়া ছাড়া । ২ বছর পর থেকে গরুর যত বছর বাঁচবে প্রতি তিন মাস পর কৃমির ওষুধ দিতে হয়। কৃমির ওষুধ অনেক রকমের হয়। কৃমি অনেক রকম হওয়ার জন্য কৃমির ওষুধ অনেক রকম দিতে হয়। তাহলে যে ওষুধটা একবার দেয়া হলো পরের বারে অন্য রকমের কৃমির ওষুধ দিতে হবে যাতে সব রকম ক্রিমি গুলোই মরে যায়। কৃমির ওষুধ দিলে পরে শরীর চকচকে থাকবে ভালো হবে এবং মাংসপেশী যে গঠন সেটা অনেক বেশি সুস্থ স্বাভাবিক হবে
আরো বিস্তারিত জানতে হলে রিলায়্যান্স ফাউন্ডেশন এর নি:শুল্ক হেল্প লাইন নম্বর এ কল করুন-১৮০০-৪১৯-৮৮০০। তথ্যটি শোনার জন্য ধন্যবাদ ।
Comment | Author | Date |
---|---|---|
Be the first to post a comment... |
Copyright © 2025 Reliance Foundation. All Rights Reserved.